নারুলা ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি, জে.আই.এস. গ্রুপের একটি প্রধান কলেজ, 50 টি স্কুল থেকে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের সাথে নিয়ে আগরপারায় এন.আই.টি.ক্যাম্পাসে এক্সটাসি ২০১৯ রোবোটিক্স কর্মশালার আয়োজন করেছে - Songoti

নারুলা ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি, জে.আই.এস. গ্রুপের একটি প্রধান কলেজ, 50 টি স্কুল থেকে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের সাথে নিয়ে আগরপারায় এন.আই.টি.ক্যাম্পাসে এক্সটাসি ২০১৯ রোবোটিক্স কর্মশালার আয়োজন করেছে

Share This

বার্তা প্রতিবেদন, কলকাতাঃ ডিজিটাল যুগের প্রভাব আধুনিক জীবনযাত্রার প্রতিটি ক্ষেত্রে প্রবেশ করেছে এবং ক্রমাগত তা বিকাশ লাভ করছে এবং তা দিন দিন বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে নতুন মাত্রা  যোগ করছে।বেশিরভাগ ডিজিটাল সম্মেলন, কর্মশালায় এবং আলোচনার ক্ষেত্রে তা প্রধান ভুমিকা গ্রহণ করেছে, এই সব  ক্ষেত্রগুলি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং রোবোটিক্সগুলির সাথে সম্পর্কিত।


প্রযুক্তির সাথে জ্ঞান অর্জনের উদ্ভাবনী কৌশল প্রচারের প্রচেষ্টায়, নারুলা ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি, জেআইএস গ্রুপের একটি প্রধান কলেজ, ২৯শে জানুয়ারি এক্সটাসি ২০১৯, তাদের এন.আই.টি. ক্যাম্পাস, আগরপারায় একটি বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে।


"আমরা বিশ্বাস করি যে ছাত্র ছাত্রিদের মানসিক বিকাশ শৈশব থেকে ঘটে। স্কুল জীবন থেকেই তাদের মধ্যে বড় হওয়ার স্বপ্ন তৈরি হয়, জানার এবং শেখার চাহিদা তৈরি হয়। এই সময়ে তাদের যদি সঠিক ভাবে গাইড করা যায় এবং নতুন আলোর দিশা দেখানো যায় তাহলে তারাই একদিন আমাদের দেশ কে আলো দেখাবে। তাই এই সব ছোট ছোট ছেলে মেয়েদের দরকার সঠিক দিশা দেখান এবং অনুপ্রাণিত করা। তাই আমরা এক্সটাসি ২০১৯ সংগঠিত করেছি, আমরা আশা করি যে আমাদের বর্তমান এন.আই.টি. ছাত্র ছাত্রীদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস গড়ে তুলতে হবে যাতে তারা এই সব বিষয়ে পরামর্শদাতার ভূমিকা পালন করতে পারে। এই কর্মশালায় আমরা বিভিন্ন স্কুলের  ছাত্র ও ছাত্রীদের ম্যানুয়াল রোবট, অটোনোমাস রোবট, ওয়্যারলেস রোবট, কন্ট্রোল কৌশল এবং রোব যুদ্ধের জন্য রোবট প্রভৃতি তৈরি করা শেখাবে। এর জন্য আমরা আমাদের রাজ্য জুড়ে বিভিন্ন স্কুলকে অষ্টম শ্রেণী থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর পড়ুয়াদের আমন্ত্রণ জানিয়েছি " মৈত্রি রায় কাঞ্জিলাল, নারুলা ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির প্রিন্সিপাল, আগরপাড়া।


"পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য জুড়ে 50 টি স্কুল থেকে শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করছে। মোট 1000 জন শিক্ষার্থীর মধ্যে, প্রতিবন্ধী স্কুলের 100 জন শিক্ষার্থীও অংশগ্রহণের জন্য অনেক আগ্রহ দেখিয়েছে, যা আমাদের খুবই গর্বিত করে তোলে। আশা করছি এই প্রকার ছাত্র ছাত্রীদের বুদ্ধিমত্তার পারস্পারিক বিনিময় এবং এই ধরনের কর্মশালা ছাত্র ছাত্রী দের মধ্যে আত্মবিশ্বাস, এবং ইতিবাচকতার সঞ্চার করে। এই ধরনের কর্মশালা স্কুল পর্যায়ে ছাত্র ছাত্রীদের মধ্যে বিজ্ঞানের জন্য ভালোবাসার প্রসার ও বৃদ্ধি  ঘটাবে", জানালেন নারুলা ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির রেজিস্ট্রার মিস নিধি সিং।

No comments:

Post a Comment