বার্তা প্রতিবেদন, কলকাতা : সম্প্রীতির প্রতীক রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর লিখেছিলেন "যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলো রে"। এই পঙক্তিকে পাথেয় করে এগিয়ে চলেছেন তিনি। জাতি - বর্ণ - ধর্ম নির্বিশেষে এমনকি রাজ্যের গন্ডি পেরিয়ে অন্য রাজ্যে পরে থাকা মানুষকে সাহায্য করতে পারেন তিনি সগুফতা হানাফি, নিবাস
খিদিরপুর। পেশাগতভাবে তিনি ইমেজ এবং কমিউনিকেশন কন্সালটেন্ট তবে নেশা বিনা পয়সায় মানুষকে সাহায্য করা। সাম্প্রতিক ঘটনা, লকডাউনের
জেরে রাজ্য ও রাজ্যের বাইরে কিংবা বর্হিরাজ্যে সর্বমোট প্রায় ২৯৭৮ টি পরিবারের মুখে তিনি খাবার তুলে দিয়েছেন। চলতি রমজান মাসে তিনি ৬৫০টি পরিবারের কাছে রমজান সামগ্রী তুলে দিয়েছেন তাই নয় তাতে ছিল রেশন সামগ্রী, হাইজিন কিট, ব্রেকফাস্ট কিটও। আনুমানিক ১০০০ সাবান,
১০০ প্যাকেট দুধ তিনি দিয়েছেন দুঃস্থদের। এছাড়াও প্রায় ৪০০০ বুভুক্ষুকে তিনি খাবার তুলে দিয়েছেন তিনি। আসলে নেটওয়ার্কিং যুগে তিনি যে পরিমানে সামাজিক বন্ধন তুলে ধরার চেষ্টা করছেন তাতে তিনি আধুনিক যুব
সমাজের প্রতীকী হিসেবে প্রেরণা জোগাচ্ছেন। তাই সগুফতা'র কাজ অনুসরণ লকডাউনে বহু মানুষ নিজে - বা তাঁর পরিবার - পরিজনের সাথে এগিয়ে এসেছে অসহায় দুঃস্থদের পাশে। আগামীতে অসহায়দের তিনি আরও সহায়তা প্রদানের চেষ্টা করবেন তা জানিয়েছেন।।
![]() |
প্যাকিংরত স্বেচ্ছাসেবী |
জেরে রাজ্য ও রাজ্যের বাইরে কিংবা বর্হিরাজ্যে সর্বমোট প্রায় ২৯৭৮ টি পরিবারের মুখে তিনি খাবার তুলে দিয়েছেন। চলতি রমজান মাসে তিনি ৬৫০টি পরিবারের কাছে রমজান সামগ্রী তুলে দিয়েছেন তাই নয় তাতে ছিল রেশন সামগ্রী, হাইজিন কিট, ব্রেকফাস্ট কিটও। আনুমানিক ১০০০ সাবান,
![]() |
কিট প্রদান |
![]() |
প্রত্যন্ত অঞ্চলে কিট প্রদান |
সমাজের প্রতীকী হিসেবে প্রেরণা জোগাচ্ছেন। তাই সগুফতা'র কাজ অনুসরণ লকডাউনে বহু মানুষ নিজে - বা তাঁর পরিবার - পরিজনের সাথে এগিয়ে এসেছে অসহায় দুঃস্থদের পাশে। আগামীতে অসহায়দের তিনি আরও সহায়তা প্রদানের চেষ্টা করবেন তা জানিয়েছেন।।
No comments:
Post a Comment