বার্তা প্রতিবেদন, কলকাতাঃ ইচ্ছাশক্তি - মানসিকশক্তি দুইয়ের এক অদ্ভুদ পরীক্ষা নিচ্ছে করোনা মহামারী, তাঁর উপর লকডাউন। যতটুকু বাঁচার স্বপ্ন মানুষ করোনাকে সাথে নিয়ে দেখে তা নিমিষেই ধূলিসাৎ হল। চাকরিজীবী - ব্যবসায়ী সবারই কম বেশি ক্ষতি হয়েছে প্রচুর। কিন্তু একজন আর্টিস্ট - একজন শিল্পী, কিংবা একজন আলোকচিত্র শিল্পী তাদের মানসিক পর্যায় কি
রকমের? বছরান্তে একটি বা দুটি মেলা - পুজো। কিন্তু এবছর তো সবইতেই তালা, কেমন তাদের মানসিক অবস্থা ! তাই বাংলার কৃষ্টি যাতে থমকে না পড়ে তারই কথা মাথায় রেখে সঙ্গতি ইনফর্মেশন নেটওয়ার্কের আয়োজনে এবং থার্ড আই'য়ের সহযোগিতায় অনুষ্ঠিত হল এক ভার্চুয়াল ফোটোগ্রাফি এবং পেইন্টিং প্রর্দশনী চিত্রপটে প্রকৃতি। এই প্রদর্শনী'কে আরও মনোগ্রাহী করতে ভাষ্য পাঠে ছিলেন রীনা দত্ত বন্দ্যোপাধ্যায়, ডাঃ সুজাতা চ্যাট্টার্জী। তবে সমগ্র প্রদর্শনী'র মূল শিকড় ছিল আবহ, যা আষ্টে - পৃষ্ঠে বেঁধে রেখেছেন সন্তুর বাদক পন্ডিত তরুণ ভট্টাচার্য। সঙ্গতি'র প্রথম এই রকম ভাবনায় পন্ডিত তরুন ভট্টাচার্য, শিল্পী অতনু পাল, অ্যানাস্থিসিস্ট ডাঃ সুজাতা চ্যাট্টার্জী, স্কুল শিক্ষিকা রীণা দত্ত
বন্দ্যোপাধ্যায় ও স্কুল শিক্ষক অমিতাভ সোম'এর সহযোগীতা ছাড়া এই প্রজেক্ট অসম্পূর্ণ, তবে বাংলার কৃষ্টি'র প্রয়াসকে তুলে ধরতে সঙ্গতি'র এই ভাবনা খানিকটা লকডাউনে'র মানসিক স্থিতি বদলাবে এমনটাই জানিয়েছেন সঙ্গতি ইনফর্মেশন নেটওয়ার্কের প্রতিষ্ঠাতা পায়েল। এই প্রদর্শনী দেখতে পাবেন সঙ্গতি'র অফিশিয়াল ফেসবুক ও ইউটিউব পেজ- এ।।
বন্দ্যোপাধ্যায় ও স্কুল শিক্ষক অমিতাভ সোম'এর সহযোগীতা ছাড়া এই প্রজেক্ট অসম্পূর্ণ, তবে বাংলার কৃষ্টি'র প্রয়াসকে তুলে ধরতে সঙ্গতি'র এই ভাবনা খানিকটা লকডাউনে'র মানসিক স্থিতি বদলাবে এমনটাই জানিয়েছেন সঙ্গতি ইনফর্মেশন নেটওয়ার্কের প্রতিষ্ঠাতা পায়েল। এই প্রদর্শনী দেখতে পাবেন সঙ্গতি'র অফিশিয়াল ফেসবুক ও ইউটিউব পেজ- এ।।
No comments:
Post a Comment