রাজকুমার দাস: সাহিত্য ও সাংবাদিকতার সূত্রে আলাপ হলেও বেশ আপনজন হয়ে উঠেছিল সেখ আনসার আলী। নজরুল কে নিয়ে তথ্যচিত্র করার জন্য আমায় বহুবার বলেছিলেন। কলকাতায় যেকোনো অনুষ্ঠানে দেখা হলেই "জিরো পয়েন্ট "-পত্রিকা আন্তরিকতার সাথে দিতেন।সেই মানুষটি দুই বাংলায় বেশ জনপ্রিয় ছিল,বিশেষ করে কবি সাহিত্যিক দের কাছে।কিন্তু আজ তিনি নেই।মনটা ভারাক্রান্ত।২০১১ তে কলকাতার জীবনানন্দ দাশ সভাঘরে "প্রিয় চিত্রসাথী"-ও "কাটোয়া সাব ডিভিশনাল প্রেস কর্নার "-এর যৌথ উদ্যোগে সাহিত্য অনুষ্ঠানে তিনি অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আমাদের সাথে।আজ থেকে সব যেন স্মৃতিতে থেকে গেল।
পূর্ব বর্ধমান জেলার মেমারি শহর থেকে প্রকাশিত ‘জিরো পয়েন্ট’ সাপ্তাহিক পত্রিকার সম্পাদক সেখ আনসার আলী রবিবার সকাল নটায় এক বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেলেন। বছর পঞ্চাশের এই বর্ষীয়ান সাংবাদিক এবং স্বনামখ্যাত সাহিত্যিক অকালেই চলে গেলেন। ব্রেণ স্টোকে মারা যান তিনি। সপ্তাহ খানেক পূর্বে মেমারি রেললাইনে অন্যমনস্কায় পড়ে গিয়েছিলেন। বছর কয়েক পূর্বে হার্ট ব্লক হয়ে যাওয়ার জন্য ভিন রাজ্য থেকে বাইপাস সার্জারিও হয়েছিল তাঁর। তিনি সাপ্তাহিক পত্রিকা সম্পাদনার পাশাপাশি নিজস্ব প্রকাশনায় খ্যাত অখ্যাত লেখকদের বই প্রকাশ করেছেন।দুই বাংলার সাহিত্যিক বলয়ে অতি পরিচিত নাম সেখ আনসার আলী। মেমারিতে ‘নজরুল উৎসব ‘ করাতে তাঁর ভূমিকা অনস্বীকার্য। বাংলাদেশ সহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সম্মানিত হয়েছেন তিনি।২০০৭ সালে রাজ্যসরকারের গণমাধ্যম কেন্দ্রের সাংবাদিকতা নিয়ে সাতদিনের প্রশিক্ষণশালায় ৭৮ জনের মধ্যে ৫ জন ছিলেন বর্ধমান জেলার। তাদের মধ্যে সেখ আনসার আলী অন্যতম। সেখ আনসার আলীর হাত ধরে অসংখ্য মফস্বল সাংবাদিক ও সাহিত্যিক উঠে এসেছে। আজ সবকিছু যেন উলটপালট হয়ে গেল। স্মৃতির সরণীতে রইলো অনেক অনেক কথা… লেটার বক্সে আর আসবেনা "জিরো পয়েন্ট" পত্রিকা। তবে থেকে যাবে তাঁর সৃষ্টি ।অমর হয়ে রবে তিনি আমাদের সকলের অন্তরে। যেখানেই থাকো ভালো থেকো।
পূর্ব বর্ধমান জেলার মেমারি শহর থেকে প্রকাশিত ‘জিরো পয়েন্ট’ সাপ্তাহিক পত্রিকার সম্পাদক সেখ আনসার আলী রবিবার সকাল নটায় এক বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেলেন। বছর পঞ্চাশের এই বর্ষীয়ান সাংবাদিক এবং স্বনামখ্যাত সাহিত্যিক অকালেই চলে গেলেন। ব্রেণ স্টোকে মারা যান তিনি। সপ্তাহ খানেক পূর্বে মেমারি রেললাইনে অন্যমনস্কায় পড়ে গিয়েছিলেন। বছর কয়েক পূর্বে হার্ট ব্লক হয়ে যাওয়ার জন্য ভিন রাজ্য থেকে বাইপাস সার্জারিও হয়েছিল তাঁর। তিনি সাপ্তাহিক পত্রিকা সম্পাদনার পাশাপাশি নিজস্ব প্রকাশনায় খ্যাত অখ্যাত লেখকদের বই প্রকাশ করেছেন।দুই বাংলার সাহিত্যিক বলয়ে অতি পরিচিত নাম সেখ আনসার আলী। মেমারিতে ‘নজরুল উৎসব ‘ করাতে তাঁর ভূমিকা অনস্বীকার্য। বাংলাদেশ সহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সম্মানিত হয়েছেন তিনি।২০০৭ সালে রাজ্যসরকারের গণমাধ্যম কেন্দ্রের সাংবাদিকতা নিয়ে সাতদিনের প্রশিক্ষণশালায় ৭৮ জনের মধ্যে ৫ জন ছিলেন বর্ধমান জেলার। তাদের মধ্যে সেখ আনসার আলী অন্যতম। সেখ আনসার আলীর হাত ধরে অসংখ্য মফস্বল সাংবাদিক ও সাহিত্যিক উঠে এসেছে। আজ সবকিছু যেন উলটপালট হয়ে গেল। স্মৃতির সরণীতে রইলো অনেক অনেক কথা… লেটার বক্সে আর আসবেনা "জিরো পয়েন্ট" পত্রিকা। তবে থেকে যাবে তাঁর সৃষ্টি ।অমর হয়ে রবে তিনি আমাদের সকলের অন্তরে। যেখানেই থাকো ভালো থেকো।
Ancharailmondal
ReplyDelete